রেমালের প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ারে উপকূলজুড়ে বিস্তীর্ণ নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। অনেক জায়গায় বাঁধ ভেঙে গেছে এবং বেশ কিছু ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ঘূর্ণিঝড়ে এখন পর্যন্ত ছয় জেলায় অন্তত দশজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান সোমবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
ঘূর্ণিঝড় রেমাল সোমবার কেন্দ্র থেকে সোমবার বিকাল ৩টা থেকে ৪টার মধ্যে রাজধানী ঢাকায় প্রবেশ করেছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান।
সোমবার সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য দেন তিনি।
তিনি জানান, এ সময় বাতাসের গতিবেগ থাকবে সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার এবং ঝড়ো বাতাসের সঙ্গে থাকবে বৃষ্টি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সবশেষ আপডেটে জানানো হয়েছে, শক্তি হারিয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমাল স্থল গভীর নিম্নচাপে রূপ নিয়েছে। বৃষ্টির পরিমাণ বাড়িয়ে তা স্থল নিম্নচাপে পরিণত হবে।
বাংলাদেশের বন্দরগুলোকে মহাবিপদ সংকেত নামিয়ে স্থানীয় সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।