কর্মকর্তারা বলছেন, বেইজিংয়ে চাইনিজ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন ব্লিনকেন। তাদের মধ্যে আছেন চায়নার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিন গ্যাং। চায়না প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর সঙ্গেও তিনি সাক্ষাৎ করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে ইউএস স্টেইট ডিপার্টমেন্ট কিংবা চায়নার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখনও সফরের বিষয়টি নিশ্চিত করেনি।
সফরটি হওয়ার কথা ছিল গত ফেব্রুয়ারিতে। বালিতে এক বৈঠকে শি ও বাইডেন এতে সম্মতি দিয়েছিলেন। তবে ফেব্রুয়ারিতে অ্যামেরিকার আকাশে চায়নার একটি নজরদারি বেলুন গুলি করে ভূপতিত করার পর দেশটির সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হতে থাকে। এমন প্রেক্ষাপটে চায়নার সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে উদগ্রীব হয়ে আছে বাইডেন প্রশাসন।
চায়না অবশ্য জোর দিয়ে বলেছিল, বেলুনটি নজরদারির জন্য নয়, সেটি ছিল আবহাওয়া পূর্বাভাস দেয়া একটি বেলুন।
ওই ঘটনার পর অ্যামেরিকা ও চায়নার মধ্যে স্বল্প পরিসরে যোগাযোগ রয়েছে। এর সঙ্গে সাউথ চায়না সাগরে চায়নার কর্মকাণ্ড, তাইওয়ানের প্রতি বিদ্বেষমূলক পদক্ষেপ এবং ইউক্রেইনের বিরুদ্ধে রাশিয়াকে সমর্থন নিয়ে বেড়েছে উত্তেজনা।
চায়নার প্রতিরক্ষামন্ত্রী গত সপ্তাহে সিঙ্গাপুরে একটি নিরাপত্তা সিম্পোজিয়ামের সাইডলাইনে বৈঠকের জন্য ইউএস ডিফেন্স সেক্রেটারি লয়েড অস্টিনের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেন।