১৯৪ জন যাত্রী নিয়ে দরজাটি খোলা অবস্থাতেই বিমান নিরাপদে অবতরণ করেছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ ঘটনায় কয়েক যাত্রী অজ্ঞান হয়ে যায় ও কয়েকজনের শ্বাসকষ্ট হয়। তাদের হাসপাতালে নেয়া হয়। তবে কেউ গুরুতর অসুস্থ হননি।
বিমানে থাকা প্রত্যক্ষদর্শী যাত্রীরা জানিয়েছেন, সেটি অবতরণের আগমুহূর্তে বাম দিকের ইমার্যেন্সি ডোর খুলে দেন ওই যাত্রী। ফ্লাইট অ্যাটেন্ডেন্টরাও তাকে থামাতে ব্যর্থ হন।
এক যাত্রী স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘আমার মনে হয়েছিল প্লেইনে আগুন ধরেছে। প্রচন্ড ঝাঁকুনি হচ্ছিল। ভেবেছিলাম অবতরণের আগেই হয়ত প্লেন বিধ্বস্ত হয়ে যাবে।’
গ্রেফতার যাত্রীর বয়স ৩০। তার পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। তার ইমার্যেন্সি ডোর খোলার কারণও জানা যায়নি।
পুলিশ বলছে, ‘জিজ্ঞাসাবাদে নিশ্চুপ থাকায় তার কাছ থেকে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে আমাদের তদন্ত চলবে।’
এমন ভয়াবহ পরিস্থতিতে বিমানটি নিরাপদে অবতরণ করানোয় পাইলট ও তার ক্রু-এর সাহসীকতার প্রশংসা করেছে কর্তৃপক্ষ ও যাত্রীরা।