ওশানগেইট সাবমেরিনটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২.৪ মাইল গভীরে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম। এটি পর্যটক ও গবেষকদের নিয়ে নিয়মিত সেখানে যাচ্ছিল। পাঁচ যাত্রী পরিবহনে সক্ষম সাবমেরিনটি নিখোঁজের সময় কত যাত্রী ছিলেন তা স্পষ্ট নয়।
সাবমেরিনটির কোম্পানি ওশেনগেইট এক্সপেডিশিন সোমবার জানায়, তারা ক্রুদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। সাবমেরিনটির সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য বেশ কয়েকটি সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা সহায়তা করছে।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের কাছে যেতে সব মিলিয়ে মোট আট ঘণ্টা সময় লাগে। এই ধ্বংসাবশেষ দেখতে কোম্পানিটি পর্যটকদের কাছ থেকে আট দিনের জন্য ২৫০ হাজার ইউএস ডলার নেয়।
সাবমেরিন কোম্পানিটির ওয়েব সাইটের তথ্য অনুসারে, তাদের আরও একটি অভিযান চলমান রয়েছে। তারা ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে আরও দুটি সাবমেরিন পাঠানোর পরিকল্পনা করছে।