অ্যাকুইসাসনি মোহাক পুলিশ সার্ভিসের বরাতে সিএসবি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৃতদের পরিচয় জানা যায়নি। তারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে অ্যামেরিকায় প্রবেশের চেষ্টা করছিলেন কি না- তাও বোঝা যায়নি।
মৃত্যুর কারণ জানতে পোস্টমর্টেম ও টক্সিকোলজি পরীক্ষা করা হবে। তবে স্থানীয়দের ভয়ের বা অনিরাপদ বোধ করার কোনো কারণ নেই বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
গত মাসে অ্যাকুইসাসনি মোহাক পুলিশ সার্ভিস ও সেইন্ট রিজিস মোহাক ট্রাইবাল পুলিশ তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে স্থল ও জলপথে অনুপ্রবেশকারীদের সংখ্যা বেড়েছে। এর মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ায় অনেককে হাসপাতালেও নেয়া লেগেছে। এই দুই বাহিনী জানায়, অনুপ্রবেশের জন্য গত জানুয়ারিতে মানবপাচারকারীরা সেইন্ট লরেন্স নদীর উপকূলরেখাই বেশি ব্যবহার করেছে।
নিউ ইয়র্ক ও কুইবেকের মধ্যেকার রাস্তা ব্যবহার করে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের আনাগোনা বন্ধে গেল সপ্তাহেই চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ক্যানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।
চুক্তিতে অ্যাকুইসাসনি থেকে ১০৫ কিলোমিটার পূর্বের একটি অবৈধ বর্ডার ক্রসিং পয়েন্ট বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
ক্যানাডিয়ার সরকারের হিসাবে, ২০২২ সালে প্রায় ৪০ হাজার আশ্রয়প্রার্থী ক্যানাডা হয়ে অ্যামেরিকায় প্রবেশ করেছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই নিউ ইয়র্ক ও কুইবেকের মধ্যেকার রক্সাম রোড নামের অবৈধ ক্রসিং পয়েন্ট ব্যবহার করেছে।