ল্যাভিনের বিরুদ্ধে ওঠা গবেষণা জালিয়াতির অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছে একটি স্বাধীন পর্যালোচনা কমিটি। তবে, তার ও তার ল্যাবের করা গবেষণায় ত্রুটি পাওয়া গেছে।
গত ডিসেম্বরে গবেষণা ও কাগজপত্রে জালিয়াতি ও অন্যান্য অনৈতিক আচরণে জড়িত থাকার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়।
স্বাধীন পর্যালোচনা কমিটি ল্যাভিন ও তার দলের ১২টি গবেষণাপত্রের মূল্যায়ন করেছে। এর মধ্যে পাঁচটি গবেষণাপত্রের প্রধান লেখক ল্যাভিন নিজে। তিনি কমিটির কাছে স্বীকার করেছেন যে, পাঁচটি গবেষণা পত্রের চারটিতে সমস্যা আছে এটা তিনি জানতেন। তবে সমস্যাগুলি মোকাবিলায় তিনি যে পদক্ষেপ নিয়েছেন তা যথেষ্ট ছিল না।
পাঁচটির মধ্যে তিনটি গবেষণাপত্র তিনি প্রত্যাহার ও দুটি সংশোধন করার ঘোষণা দেন ল্যাভিন।
নিজের বিবৃতিতে ল্যাভিন বলেন যে তিনি সবসময় বিশ্বাস করেন সঠিক ও নির্ভুলভাবে উপস্থাপিত তথ্য ছাড়া কখনও কোনো গবেষণাপত্র জমা দেননি। তবে গবেষণাপত্র সংশোধনের বিষয়ে আরও পরিশ্রমী হওয়া উচিত ছিল।
২০২২ সালের নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের প্রকাশিত সংবাদপত্র, দ্য স্ট্যানফোর্ড ডেইলিতে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় যাতে বলা হয় যে, একটি খ্যাতনামা বিজ্ঞান জার্নাল একটি গবেষণাপত্র পর্যালোচনা করছে যেটির সহ-লেখক হচ্ছেন ল্যাভিন।
ওই প্রতিবেদনে এও বলা হয় যে, ২০১৫ সালে প্রথম ল্যাভিনকে তার গবেষণায় ত্রুটি সম্বন্ধে সচেতন করা হয়।