ওভাল অফিসে সোমবার সন্ধ্যায় দুজনের এই আলোচনা শেষে স্পিকার জানান, কিছু বিষয়ে প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তার মতপার্থক্য রয়ে গেছে। সেগুলো নিয়ে হোয়াইট হাউয প্রতিনিধি ও রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যানরাও আলোচনা করবেন।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার বিশ্বাস, আমরা একটি চুক্তিতে পৌঁছাবো… ততদিন পর্যন্ত বাইডেনের সঙ্গে এ বিষয়ে আমার প্রতিদিন কথা হবে।’
আর প্রেসিডেন্ট বাইডেন বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, দেশকে ঋণখেলাপি হতে দেয়া যাবেই না। আলোচনায় তিনি ও ম্যাকার্থি ফেডারেল ঘাটতি কমানোর প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে একমত হয়েছেন। এ জন্য ট্যাক্সের ফাঁক-ফোকরগুলোর ওপর কংগ্রেসকে নজর দিতে হবে বলে তিনি জানান।
প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা দুজনই আশাবাদী যে আমাদের কিছু অগ্রগতি অবশ্যই হবে।’
রিপাবলিকান ও ডেমোক্যাটিক দল ঋণসীমা বাড়াতে চুক্তিতে পৌঁছালেও তা নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় কংগ্রেসের দুই চেম্বারে পাস হতে অন্তত ৭২ ঘণ্টা সময় লাগবে।
ট্রেযারি সেক্রেটারি জ্যানেট ইয়েলেন সোমবার ফের সতর্কবার্তা দিয়ে জানান, কংগ্রেসের হাতে মাত্র দশ দিন সময় আছে। এর মধ্যে ঋণসীমা বাড়াতে ব্যর্থ হলে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো খেলাপি হবে অ্যামেরিকা।