ইটালির দক্ষিণাঞ্চলে খননের সময় একটি বাড়ির হলঘরে পাওয়া যায় চিত্রকর্মটি। এর সঙ্গে আজকের দিনের পিৎজার অনেকাংশে মিল রয়েছে।
ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটটির প্রত্নতত্ত্ববিদরা জানান, খুঁজে পাওয়া শিল্পকর্মটিতে একটি ফ্ল্যাট-ব্রেড, পাশে একটি ওয়াইন গবলেট দেখা গেছে। সেসময় এগুলো ডালিম বা খেজুরের মতো ফল, মশলা এবং এক ধরনের পেস্টো সস দিয়ে খাওয়া হতো।
পম্পেইয়ের পরিচালক গ্যাব্রিয়েল জুচট্রিগেল বলেন, প্রত্ননিদর্শনটি দেখে মিতব্যয়ী ও সাধারণ খাবার এবং রূপার ট্রের বিলাসিতার পার্থক্য বোঝা যাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘সাউদার্ন ইটালির কম দামি খাবার হিসেবে জন্ম নেয়া পিৎজা আজ বিশ্ব জয় করছে। তারকা চিহ্নিত রেস্তোঁরাগুলোতে এটি প্রতিনিয়ত পরিবেশন করা হয়।’
৭৯ খ্রিষ্টাব্দে মাউন্ট ভিসুভিয়াসের অগ্ন্যুৎপাতে ছাইয়ের নিচে চাপা পড়ে পম্পেই। ১৬ শতকে এটি আবিষ্কারের পর থেকে প্রত্নতাত্ত্বিকদের জন্য সাইটটি একটি সমৃদ্ধ উৎস। এটি নেপলস শহর থেকে ১৪ মাইল দূরে অবস্থিত।