৪১ বছর বয়সী ক্রিস্টোফার ফার্গুসনের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগের পাশাপাশি বিপজ্জন অস্ত্রের ব্যবহার, ব্যাটারি ও চুরির অভিযোগ আনা হয়েছে।
নিউটনের ব্রডওয়ে স্ট্রিটের এক বাড়িতে রোববার সকালে ৭৪ বছর বয়সী ব্রুনো ডি’আমোর, তার ৭৩ বছর বয়সী স্ত্রী গিল্ডা ডি’আমোর এবং গিল্ডার মা ৯৭ বছর বয়সী লুসিয়া আরপিনোকে ছুরিকাঘাত ও কিছু ভোঁতা অস্ত্র ব্যবহার করে হত্যা করা হয়।
মিডলসেক্সের ড্রিস্টিক্ট অ্যাটর্নি রায়ান জানিয়েছেন, ক্রিস্টোফার বেজমেন্টের জানালা ভেঙে বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করেন। গোয়েন্দারা সেখানে রক্তমাখা পায়ের ছাপ পেয়েছেন।
সিসিটিভিও ফুটেজে দেখা গেছে, রোববার ভোর ৫টা ২০ মিনিটে সন্দেহভাজন ব্যক্তি শার্ট ও জুতা ছাড়া হেঁটে যাচ্ছেন। ভিডিও দেখে অফিসাররা তাকে ক্রিস্টোফার হিসেবে চিহ্নিত করেন। এরপর বাড়িতে পাওয়া পায়ের ছাপের সঙ্গে ক্রিস্টোফারের পায়ের ছাপ পরীক্ষা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
কর্মকর্তারা, বাড়ির রান্নাঘরে রক্তমাখা ছুড়ি পাওয়া গেছে। ঘরের আসবাবপত্র ভাংচুর করা হয়েছে এবং সেই সঙ্গে তারা রক্তমাখা পেপারওয়েট খুঁজে পেয়েছেন।
তদন্তকারীরা বলেছেন, ময়নাতদন্তে দেখা গেছে গিল্ডা ৩০টিরও বেশি আঘাত পেয়েছেন। ব্রুনো ও আরপিনোর ময়নাতদন্ত এখনও শেষ হয়নি। ময়নাতদন্তের ফল পাওয়া গেলে ক্রিস্টোফারকে আরও কিছু অভিযোগের মুখোমুখি করা হবে।