তার ছেলে গিলবার্তো বারবেরা টুইটারে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে বলেছেন, ‘আমি কফিন খুলে দেখি তার শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। তিনি বাম হাত দিয়ে কফিনে আঘাত করছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে আমরা তাকে এখানে হাসপাতালে আনার জন্য নাইন ইলেভেন নম্বরে কল করি।’
দ্য মিনিস্ট্রি অফ পাবলিক হেলথ জানায় ঘটনাটি নিয়ে বর্তমানে বিভাগীয় তদন্ত চলছে।
মন্তোয়াকে শুক্রবার স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের পর বাবাহায়োর মার্টিন ইকাজা হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে আনা হয়। সেখানে কৃত্রিমভাবে শ্বাসপ্রশ্বাস ফেরানোর প্রক্রিয়ায় সাড়া না দেয়ায় কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই নারীর পুরো নাম বেলা ইওলান্দা মন্তোয়া কাস্ত্রো বলে জানিয়েছে ইকুয়েডরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
মন্তোয়ার বর্তমান অবস্থা জানা যায়নি। সিএনএনের পক্ষ থেকে হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাতে সাড়া মেলেনি।