রিউচেল ক্রমেই জাপানের একজন প্রভাবশালী এলজিবিটি ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন। লিঙ্গনিরপেক্ষ পোশাক পরার জন্য ছিলেন সুপরিচিত। ব্যক্তিগত জীবন এবং ‘লিঙ্গ-অসঙ্গতি’র কারণে অনলাইনে অসংখ্য হয়রানিমূলক প্রচারণার শিকার হয়েছেন।
রিউচেলের মৃত্যুর পর জাপানে টুইটারে ‘রিউচেল’ এবং ‘চরিত্র হত্যা’র মতো শব্দগুলো নিয়ে বেশ আলোচনা শুরু হয়েছে।
২৭ বছর বয়সী রিউচেল ২০১৬ সালে সহকর্মী মডেল পেকোকে বিয়ে করেন। এ জুটির একত্রে একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। ২০২২ সালের অগাস্টে রিউচেল ঘোষণা করেন, তিনি নিজেকে আর পুরুষ হিসেবে পরিচয় দিতে চান না। এরপর পেকোর সঙ্গে তার বিয়েবিচ্ছেদ হয়।
তবে ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা এক পোস্টে রিউচেল বলেছিলেন, এরপরেও তিনি পেকো ও তার ছেলের সঙ্গে বসবাস করবেন।
গত ফেব্রুয়ারিতে রিউচেল পেকোর সঙ্গে একটি ইউটিউব ভিডিওতে উপস্থিত হয়েছিলেন। সেখানে পেকো তার সাবেক স্বামীকে রক্ষা করে বলেছিলেন, যৌনতা নিয়ে কাজ করার কারণে তিনি রিউচেলকে সমর্থন করেছিলেন।
পেকো এবং তার ছেলে এই মুহূর্তে জাপানের বাইরে রয়েছেন। মঙ্গলবার পেকো তার ছেলের পঞ্চম জন্মদিন উপলক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি কেকের ছবি পোস্ট করেন।
রিউচেলের মৃত্যুর খবর নিয়ে তার পরিবার এখনও কোনো মন্তব্য করেনি।