চিঠিতে বলা হয়েছে, ক্লাসিফায়েড নথির ব্যবস্থাপনা নিয়ে তার বিরুদ্ধে অপরাধের কোনো অভিযোগ তোলা হবে না।
পেন্সের আইনজীবীদের কাছে এই চিঠি পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে এবিসি নিউয।
পেন্স ছাড়াও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ব্যক্তিগত বাড়ি ও অফিস থেকে বিভিন্ন সময় রাষ্ট্রীয় গোপন নথি জব্দ করে ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন- এফবিআই।
শুরুটা হয় ট্রাম্পের ফ্লোরিডার মার-অ্যা-লাগো বাড়ি থেকে। সেখানে গত আগস্টে তল্লাশি চালিয়ে ১০০টিরও বেশি ক্লাসিফায়েড ডক্যুমেন্ট জব্দ করা হয়। এফবিআই জানায়, এই নথিগুলো জমা না দিয়েই হোয়াইট হাউয ছাড়েন ট্রাম্প।
এরপর গত জানুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এক আইনজীবী জানান, ওবামা প্রশাসনের কিছু ক্লাসিফায়েড ডক্যুমেন্ট বাইডেনের একটি অফিসে পাওয়া গেছে। ওবামার আমলে ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব শেষ হওয়ার পর বাইডেন ওই অফিসটি ব্যবহার করতেন। আরও কিছু রাষ্ট্রীয় নথি পরে বাইডেনের ডেলাওয়ারের বাড়িতেও পাওয়া যায়।
এই দুই ঘটনার পর সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স নিজ থেকেই জানান, তার ব্যক্তিগত বাড়িতে কিছু ক্লাসিফায়েড ডক্যুমেন্ট আছে। এফবিআই গিয়ে সেগুলো জব্দ করে।
এসব নথির অব্যবস্থাপনা নিয়ে ফেডারেল তদন্ত শুরু হয়।
রিপাবলিকান নেতা মাইক পেন্স আগামি নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে দাঁড়াবেন বলে চাউর আছে। জানা গেছে, আগামি ৭ জুন তিনি এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন।
এর মধ্যে গোপন নথির তদন্ত থেকে এই অব্যহতি তার জন্য নিঃসন্দেহে স্বস্তিকর।