স্বাগতিকদের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ পেলেও শেখ হাসিনা এতে যোগ দেবেন কি না তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
পররাষ্ট্রবিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ফারুক খান আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণের বিষয়টি সোমবার নিশ্চিত করেছেন।
ব্রিকস নেতারা চলতি বছরের ২২ থেকে ২৪ আগস্টে সাউথ আফ্রিকায় ১৫তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
জোহানেসবার্গ, গৌতেং-এর স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে (এসসিসি) শীর্ষ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হবে।
ব্রিকস নেতারা ব্রিকস বিজনেস ফোরাম চলাকালীন ব্যবসায়িকদের সঙ্গে যুক্ত হবেন এবং শীর্ষ সম্মেলনের সময় নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিল এবং অন্যান্য ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত হবেন।
সাউথ আফ্রিকা এবং বিশ্বব্যাপী দক্ষিণের নেতাদের কাছে তার প্রসার অব্যাহত রাখবে এবং ১৫তম শীর্ষ সম্মেলনে একটি ব্রিকস আউটরিচ এবং ব্রিকস প্লাস সংলাপ করবে।
এর আগে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছিলেন, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও সাউথ আফ্রিকা- পাঁচটি সদস্য রাষ্ট্রের গ্রুপে যোগ দিতে ব্রিকসের আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণকে স্বাগত জানাবে বাংলাদেশ।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘তারা আমাদের আমন্ত্রণ জানালে আমরা অবশ্যই যোগ দেব। আমরা এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক চিঠি পাইনি। ব্রিকস নেতারা কিছু উদীয়মান অর্থনীতি নিয়ে যাওয়ার কথা ভাবছেন- সৌদি আরব, ইউনাইটেড আরব আমিরাত, ইন্দোনেশিয়া এবং বাংলাদেশসহ প্রায় আটটি নতুন দেশ।’
