এর ফলে, যতদিন না আদালত নতুন আইনের সাংবিধানিকতা মূল্যায়ন করে ততদিন স্টেইটটিতে গর্ভধারণের ২০ সপ্তাহ পর্যন্ত গর্ভপাত আবারও বৈধ হল ।
এবিসি নিউজ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ১৪ জুলাই ছয় সপ্তাহ পর গর্ভপাত নিষেধের আইনে অনুমোদন দেন স্টেইট গভর্নর কিম রেনল্ডস। দুই হাজার কনযারভেটিভ খ্রিস্টানের সামনে শুক্রবার নতুন আইনে সই করেন তিনি।
এর আগে বুধবার আইনটিকে চ্যালেঞ্জ জানায় আইওয়ার এসিএলইউ, প্ল্যানড প্যারেন্টহুড নর্থ সেন্ট্রাল স্টেটস এবং এমা গোল্ডম্যান ক্লিনিক। এর পরিপ্রেক্ষিতে রেপ্রেজেন্টেটিভরা শুক্রবার আদালতের শুনানিতে কথা বলেন।
শুনানির পর ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট জাজ জোসেফ সিডলিন জানান, তড়িঘড়ি করে রায় দেয়ার চেয়ে উভয় পক্ষের জন্য কল্যাণকর হয় এমন কিছু ভাবা উচিত।
আইওয়ার নারীদের জন্য আইনটি নাটকীয় পরিবর্তন নিয়ে আসবে। কেননা এর আগে সেখানে গর্ভাবস্থার ২০ সপ্তাহ পর্যন্ত গর্ভপাত বৈধ ছিল।
গভর্নর কিম রেনল্ডস ২০১৮ সালে বিলে সই করে এটিকে আইনে পরিণত করেন। তবে ডিসট্রিক্ট কোর্ট ২০১৯ সালে গর্ভধারণের ছয় সপ্তাহ পর গর্ভপাত নিষিদ্ধের আইনটি আটকে দেয়।
এরপর ২০২২ সালে গভর্নর পুনরায় গর্ভপাত নিষিদ্ধের আইনের পক্ষে রিটের আবেদন করেন। এক বছর পর আইওয়া সুপ্রিম কোর্ট ৩-৩ ভোটের একটি সিদ্ধান্তে ডিসট্রিক্ট কোর্টের রায় বহাল রাখে।
কোর্টের সাত বিচারকের মধ্যে একজন বিচারক ভোটে অংশ নেননি। ফলে ৩-৩ সমতায় আগের রায় বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।