জিওপি অধ্যুষিত স্টেইট হাউযে বহিষ্কারের পর অস্থায়ীভাবে তাদের নিয়োগ দেন স্থানীয় কর্মকর্তারা। সেই অবস্থান পাকাপোক্ত করতে বৃহস্পতিবারের বিশেষ নির্বাচনে অংশ নেন পিয়ারসন ও জোন্স।
নির্বাচনে দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের হারিয়ে জয় পেয়েছেন তারা।
ন্যাশভিলের জোন্সের আরেক প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন রিপাবলিকান প্রার্থী লরা নেলসন। আর মেমফিসের পিয়ারসন মুখোমুখি হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জেফ জনস্টনের।
পিয়ারসন বিশেষ নির্বাচনের আগে চলতি মাসের শুরুতে এক্সবার্তায় বলেন, ‘আসুন আমরা সবাইকে একটি স্পষ্ট বার্তা দেই… যারা ভেবেছিলেন ডিস্ট্রিক্ট এইট সিক্সকে চুপ করাতে পারবেন তাদের বলতে চাই, আপনারা আমাদের আন্দোলন থামাতে পারবেন না।’
জোন্স ও পিয়ারসন হাউযে ফিরে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের পরিবর্তনের বিষয়ে ফের আলোচনা শুরু করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এই দুই ডেমোক্র্যাট পুরোনো পদ ফিরে পাওয়ায় স্টেইট হাউযের রিপাবলিকান সংখ্যাগরিষ্ঠতায় কোনো প্রভাব ফেলবে না। তবে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের ইস্যুতে বেশ কিছু জিওপি সহকর্মীর নীতি নিয়ে ফের তর্কাতর্কি হবে।
টেনেসির ন্যাশভিলে একটি স্কুলে আগ্নেয়াস্ত্র হামলার জেরে স্টেইট হাউযে প্রতিবাদের ঝড় তোলেন তিন আইনপ্রণেতা গ্লোরিয়া জনসন, জাস্টিন পিয়ারসন ও জাস্টিন জোন্স।
আগ্নেয়াস্ত্র সহিংসতার প্রতিবাদের জেরে ডেমোক্র্যাটিক রিপ্রেজেন্টেটিভ গ্লোরিয়া জনসনকেও বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তবে ভোটাভুটিতে তিনি শেষ পর্যন্ত টিকে যান।