সিবিএসকে টড লিয়ন্স
অ্যামেরিকায় অবৈধ যে কাউকে গ্রেপ্তার করবে আইস

টিবিএন ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২০ ২০২৫, ২২:১৩ হালনাগাদ: নভেম্বর ২২ ২০২৫, ১৪:১৭

নিউ ইয়র্ক সিটির অভিবাসন আদালতের সামনে ২০২৫ সালের ১৬ জুলাই ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট-আইস এজেন্টরা। ছবি: আনাদোলু

নিউ ইয়র্ক সিটির অভিবাসন আদালতের সামনে ২০২৫ সালের ১৬ জুলাই ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট-আইস এজেন্টরা। ছবি: আনাদোলু

  • 0

অভিযানে অগ্রাধিকার নিয়ে লিয়ন্স জানান, আইস তার ‘সীমিত সম্পদ’ দিয়ে ‘বাজেতম’ ব্যক্তির গ্রেপ্তার ও বিতাড়নকে অগ্রাধিকার দেবে। এর আওতাভুক্ত অ্যামেরিকায় অবৈধ বসবাসের পাশাপাশি মারাত্মক অপরাধের ইতিহাস থাকা ব্যক্তি।

ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট-আইসের এজেন্টরা অ্যামেরিকায় অবৈধভাবে থাকা যে কাউকে গ্রেপ্তার করবে বলে সিবিএস নিউজকে জানিয়েছেন ফেডারেল সংস্থাটির ভারপ্রাপ্ত প্রধান।

সংবাদমাধ্যমটিকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে টড লিয়ন্স জানান, অপরাধের রেকর্ড না থাকলেও অবৈধ অভিবাসীদের গ্রেপ্তার করবে আইস। এ ছাড়া অনুমোদনহীন কর্মী নিয়োগ দেওয়া কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে সংস্থাটি।

অভিযানে অগ্রাধিকার নিয়ে লিয়ন্স জানান, আইস তার ‘সীমিত সম্পদ’ দিয়ে ‘বাজেতম’ ব্যক্তির গ্রেপ্তার ও বিতাড়নকে অগ্রাধিকার দেবে। এর আওতাভুক্ত অ্যামেরিকায় অবৈধ বসবাসের পাশাপাশি মারাত্মক অপরাধের ইতিহাস থাকা ব্যক্তি।

তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার অভিযানের সময় অ্যামেরিকায় অনুমোদনহীন বসবাস করা নিরপরাধ ব্যক্তিকেও হেফাজতে নেওয়া হবে।

‘স্যাংচুয়ারি’ নীতিতে থাকা বিভিন্ন স্টেইট ও নগর স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আইসের সহযোগিতা সীমিত করছে বলে জানান লিয়ন্স।

তিনি জানান, এ নীতিতে থাকা অঞ্চলগুলো তাদের অনাগরিক বন্দিদের আইসের কাছে হস্তান্তর করছে না। এ কারণে বাধ্য হয়ে বিভিন্ন কমিউনিটিতে যেতে হচ্ছে আইস এজেন্টদের।

সিবিএসের ‘ফেস দ্য নেশন উইথ মার্গারেট ব্রেনান’ অনুষ্ঠানে দেওয়া সাক্ষাৎকারটিই ছিল দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো টিভিকে দেওয়া লিয়ন্সের প্রথম সাক্ষাৎকার। এতে তথাকথিত ‘কোলাটেরাল’ গ্রেপ্তার নিয়েও কথা বলেন তিনি। কোনো অভিযানের আসল লক্ষ্যবস্তু না হয়েও অ্যামেরিকায় অবৈধ বসবাসকারী কেউ এ ধরনের গ্রেপ্তারের শিকার হতে পারেন।

এ প্রসঙ্গে লিয়ন্স জানান, অ্যামেরিকায় অবৈধভাবে আসা কারও মুখোমুখি হলে তাকে হেফাজতে নেবে আইস।