প্রধান বিচারপতিসহ নয় বিচারকের বেঞ্চ ৬-৩ ভোটে শুক্রবার এ রায় দেয়।
প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস, বিচারপতি স্যামুয়েল আলিটো, অ্যামি কনি ব্যারেট, ব্রেট কাভানাফ, ক্লারেন্স থমাস এবং নিল গর্সুচ রায়ের পক্ষে মত দিয়েছেন। তবে বিচারপতি সোনিয়া সোটোমায়র, এলেনা কাগান ও কেতানজি ব্রাউন জ্যাকসন ভিন্নমত দেন।
এই রায়কে উচ্চ আদালতে ধর্মীয় রক্ষণশীলদের সবশেষ বিজয় হিসেবে দেখা হচ্ছে।
রায়ে বিচারপতি গর্সুচ লিখেছেন, ‘প্রথম সংশোধনী অ্যামেরিকাকে একটি সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যপূর্ণ জায়গা হিসেবে তৈরি করেছে, যেখানে সমস্ত ব্যক্তি তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী চিন্তা করতে এবং কথা বলার ক্ষেত্রে স্বাধীন। এখানকার মানুষ সরকারের ইচ্ছা অনুযায়ী চলতে বাধ্য নয়। কলোরাডো এই অঙ্গীকারকে অস্বীকার করতে চেয়েছে।’
রায়ে বলা হয়, ‘ছবি, ফিল্ম, পেইন্টিং, অঙ্কন ও খোদাই থেকে শুরু করে মৌখিক উচ্চারণ এবং মুদ্রিত শব্দ- কথা বলার সমস্ত মাধ্যমই প্রথম সংশোধনীর সুরক্ষা পাওয়ার জন্য যোগ্য; মিসেস লরা স্মিথের ইন্টারনেটের মাধ্যমে বক্তৃতার মতো ক্ষেত্রওটিও এর বাইরে থাকবে পারে না।’
রায়ের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে বিচারক সোটোমায়র বলেন, এই সিদ্ধান্তটি পাবলিক মার্কেটপ্লেসে সব অ্যামেরিকানের সমান অ্যাক্সেস নিশ্চিতে সরকারের বাধ্যতামূলক আগ্রহকে কমিয়ে দেবে।