ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ইংল্যান্ডকে প্রথম সাফল্য এনে দেন স্টুয়ার্ট ব্রড। অভিজ্ঞ এ পেইসার ৩ রানে ফেরান উসমান খোয়াজাকে। অন্যপ্রানে ৩২ রান করা ডেভিড ওয়ার্নার আউট হন ক্রিস ওকসের বলে।
পুরো ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদের বড় জুটি গড়তে দেয়নি ইংলিশ বোলাররা। নিয়মিত উইকেট তুলে নিয়ে স্বাগতিক দলের প্রাধান্য ধরে রাখেন ওকস-ব্রডরা।
ক্রিস ওকস ছিলেন সবচেয়ে সফল বোলার। ওয়ার্নারকে আউট করার পর ৫১ রান করা মিচেল মার্শ, ক্যামেরন গ্রিন (১৬) ও অ্যালেক্স ক্যারিকেও (২০) ফেরান তিনি।
অস্ট্রেলিয়ার হয়ে মার্শ ছাড়াও হাফ সেঞ্চুরি এসেছে মারনাস ল্যাবুশেইনের ব্যাট থেকে। ৫১ রান করে মইন আলির বলে আউট হন তিনি।
স্টিভেন স্মিথ ৪১ রান করে মার্ক উডের বলে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। ৪৮ রান করা ট্র্যাভিক্স হেডকে আউট করেন ব্রড। এই উইকেটের মাধ্যমে দ্বিতীয় পেইসার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ৬০০ উইকেট শিকার করেন ব্রড।
দিনশেষে ২৩* রান নিয়ে খেলছিলেন মিচেল স্টার্ক। তার সঙ্গী প্যাট কামিনসের সংগ্রহ ১*।
ইংল্যান্ডের হয়ে ৫২ রানে ৪ উইকেট নেন ওকস। ২টি উইকেট নেন ব্রড। উড ও আলি নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।
সিরিজের প্রথম দুই টেস্ট জেতায় ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে আছে অস্ট্রেলিয়া। চতুর্থ টেস্ট জিতলে বা ড্র হলে সিরিজ নিজেদের করে নেবে সফরকারী দল। অন্যদিকে, সিরিজে টিকে থাকতে হলে ইংল্যান্ডের সামনে জয়ের বিকল্প নেই।