মাত্র সাত মাস আগে এই পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন ৫৭ বছর বয়সী কিন গ্যাং। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের ঘনিষ্টজন ছিলেন তিনি। তবে গত ২৫ জুনের পর থেকে তাকে জনসম্মুখে আর দেখা যায়নি। তার প্রায় এক মাসের অনুপস্থিতি নিয়ে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিক বিবৃতি বা বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কিছুদিন আগে অবশ্য দাবি করেছিল যে কিন গ্যাং অসুস্থ। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়নি।
তাকে পদ থেকে সরিয়ে দেয়ার সুর্নিদিষ্ট কোনো কারণ জানায়নি জিনপিং প্রশাসন। চায়নার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, শীর্ষ আইনপ্রণেতারা ওয়েং উইয়ের নিয়োগের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। নিয়োগের আদেশে সই করেছেন প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
একই সঙ্গে চায়নার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকেও দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়ার পক্ষে ভোট দিয়েছেন আইনপ্রণেতারা।
কিন গ্যাংয়ের দীর্ঘ অনুপস্থিতি নিয়ে চায়না ও অন্যান্য দেশে বেশ কিছু গুঞ্জন শোনা যায়। কেউ বলে, রাজনৈতিক কোনো কারণে তাকে শাস্তি দেয়া হয়েছে, আবার কেউ ধারণা করে, বিয়েবহির্ভূত সম্পর্কের কারণে কোনো জটিলতায় পড়েছেন তিনি।
তবে এসব গুঞ্জন নিয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। কেবল জানান, কিন গ্যাংয়ের বিষয়ে কোনো তথ্য নেই।