তবে একটু সময় বের করে নিয়মিত ইয়োগা চর্চায় নিজেকে অভ্যস্ত করতে পারলে চাপ অনেকটাই কমবে, বাড়বে ফিটনেস।
ভারত থেকে শুরু হয় ইয়োগা চর্চা। তবে তা এখন ছড়িয়ে পড়েছে গোটা বিশ্বে।
ইয়োগার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করতে প্রতিবছর ২১ জুন আন্তর্জাতিক ইয়োগা দিবস হিসেবে উদযাপিত হয়।
ইয়োগাকে ২০১৪ সালে এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ। এ বছর ‘বাসুধৈবা কুটুমবাকাম’ থিমে উদযাপিত হবে দিনটি।
সংস্কৃত শব্দ বাসুধৈবা কুটুমবাকামের অর্থ হলো- ‘এক পৃথিবী, এক পরিবার, একই ভবিষ্যৎ।’
ইয়োগার যত ধরন
ইয়োগার বেশ কিছু ধরন আছে। যেমন, যারা একটানা বসে কাজ করেন, তাদের জন্য রয়েছে এগজিকিউটিভ ইয়োগা। এর জন্য তেমন সময় লাগে না, চেয়ারে বসেই সেড়ে নেয়া যায়।
বছরজুড়ে সর্দি-কাশিতে ভুগছেন যারা, তাদের জন্য আছে প্রাণায়ামা ইয়োগা।
পাকস্থলী-শিরদাঁড়া ভালো রাখতে, অবসাদ দূর করতে, কাজে মনযোগ ফিরিয়ে আনতে ভিন্ন ভিন্ন ইয়োগা পদ্ধতি আছে।
এখন সবচেয়ে জনপ্রিয় ফিটনেস ধরে রাখার ইয়োগা।
ইয়োগার জন্য নেই কোনো নির্দিষ্ট বয়সসীমা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ৫ বছর বয়স থেকেই ইয়োগা চর্চা শুরু করা যায়।