আদালতে অভিবাসীদের কেন আটক করে আইস?

টিবিএন ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১৯ ২০২৫, ২২:৩৯ হালনাগাদ: নভেম্বর ২৫ ২০২৫, ০:০৬

আদালতকক্ষে আইসের হাতে আটক অভিবাসী। ছবি: রয়টার্স

আদালতকক্ষে আইসের হাতে আটক অভিবাসী। ছবি: রয়টার্স

  • 0

আদালতে গিয়ে ফেডারেল এ সংস্থার হাতে লোকজন কেন আটক হন, তা নিয়ে টিবিএনের সঙ্গে কথা বলেছেন নিউ ইয়র্কভিত্তিক অভিবাসন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশি কমিউনিটি নেতা মোহাম্মদ এন. মুজুমদার।

ট্রাম্পের গণবিতাড়ন এজেন্ডা ত্বরান্বিত করার অংশ হিসেবে অভিবাসন আদালত থেকেও অভিবাসীদের আটক করছে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট-আইস।

আদালতে গিয়ে ফেডারেল এ সংস্থার হাতে লোকজন কেন আটক হন, তা নিয়ে টিবিএনের সঙ্গে কথা বলেছেন নিউ ইয়র্কভিত্তিক অভিবাসন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশি কমিউনিটি নেতা মোহাম্মদ এন. মুজুমদার।

এ বিষয়ে করা এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘বিষয়টা অত্যন্ত স্পর্শকাতর এবং অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি। এ জন্য বিষয়টি তুলে ধরার জন্য টিবিএন২৪কে অসংখ্য ধন্যবাদ। দিস ইজ অ্যা ফান্ডামেন্টালি ভেরি ইম্পরট্যান্ট ইনফরমেশন দ্যাট পিপল শুড নো (এটা মৌলিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, যা মানুষের জানা উচিত)। সো এভাবে বলি, এখানে ইন্টারনাল মেমোরেন্ডামে (অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপি) এবং আইসের ইআরও এনফোর্সমেন্ট অর্গেনাইজেশন থেকে বলা হয়েছে যে, যারা দুই বছরের কম সময় যুক্তরাষ্ট্রে আছেন এবং যারা যুক্তরাষ্ট্রে বিনা ইন্সপেকশনে (স্বীকৃত প্রবেশপথের বাইরে) ঢুকেছেন এবং যারা ক্রাইম কমিটেড (অপরাধ সংঘটন) করেছেন। এ তিন ধরনের লোক হলো প্রায়োরিটি (অগ্রাধিকার)। এদেরকে এনফোর্সমেন্ট প্রায়োরিটি (অভিবাসী আইন বাস্তবায়ন) নিচ্ছে আইস।

‘এখন এনফোর্সমেন্ট প্রায়োরিটি নিতে গিয়ে অনেকেরই কোশ্চেন, আমি তো গেলাম কোর্টে এবং কোর্টে গেলে আমাকে সেখানে ধরে কেন?’

অভিবাসন আদালতে আটকের কারণ নিয়ে মুজুমদার বলেন, ‘ধরার একদম ক্লিয়ার কারণটা বলি। ক্লিয়ার কারণটা হলো অনেকগুলো কেইস আছে, কেইস ডিসমিস, কেইস রিজেক্টেড। কেইস যখন রিজেক্ট হয়, তখন আপনি আপিল করতে পারেন। কেইস যখন সামারিলি ডিসমিস হয়, এর অর্থ হইল আপনার মামলাটা পুরোপুরি আউটরাইট আপনাকে মামলাটা ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। আপনার কোনো মামলা নাই এবং দুই বছরের কম সময় এখানে আছেন। আপনি যে একজন এলিয়েন, যে লিগ্যালি এখানে আসেন নাই, বাই এন্টারিং টু দ্য ইউনাইটেড স্টেটস উইদাউট ইন্সেপেকশন ইটসেলফ ইজ অ্যা ক্রাইম (নিরীক্ষা ছাড়া অ্যামেরিকায় প্রবেশ একটি অপরাধ)।’