চুক্তি বাস্তবায়ন হলে আশির দশকের পর এটিই হবে সাউথ কোরিয়ায় পাঠানো অ্যামেরিকার প্রথম সাবমেরিন।
বাইডেন প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন। তারা বলছেন, নর্থ কোরিয়ার ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক হুমকিকে আমলে নিয়ে সিউলের পাশে দাঁড়াতে প্রশাসন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সাউথ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল বুধবার অ্যামেরিকায় পৌঁছান। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে এদিন তার নৈশভোজের কথা রয়েছে।
গত কয়েক মাস ধরে নর্থ কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উভয় দেশের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিবেশীর আক্রমণ থেকে সাউথ কোরিয়াকে রক্ষা করতে অ্যামেরিকা সাবমেরিন পাঠানোর পদক্ষেপ নিয়েছে।
হোয়াইট হাউযের তিন সিনিয়র অফিসিয়ালের বরাতে সিবিএস নিউয জানায়, এই সাবমেরিনের বিনিময়ে সাউথ কোরিয়া ৫০ বছর আগে করা নিউক্লিয়ার ননপ্রোলিফারেশন ট্রিটি (এনপিটি) মেনে চলবে। এই চুক্তির আওতায় সাউথ কোরিয়া নিজস্ব পারমাণবিক অস্ত্র বানাতে পারবে না।
৭০ এর দশকের শেষ দিকে অ্যামেরিকার নিউক্লিয়ার-আর্মড ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিন নিয়মিতই সাউথ কোরিয়ার পোর্টে যেত। তবে ১৯৯১ সালে কোরিয়ান পেনিনসুলা থেকে অ্যামেরিকা সব ধরণের নিউক্লিয়ার অস্ত্র প্রত্যাহার করে নেয়।