এফবিআই-এর অভিযোগ, ২০২২ সালের জুন মাসে এই অর্থ চুরি হয়। কাজটি করতে হ্যাকারদের সঙ্গে চুক্তি করেছিল নর্থ কোরিয়া সরকার।
ডিযিটাল এই চুরির জন্য ক্যালিফোর্নিয়ার ‘হারমনি’ ক্রিপ্টোকারেন্সি ফার্মের ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রান্সফার প্রোগ্রাম হ্যাক করে হ্যাকাররা।
এফবিআই বলছে, হ্যাকিংয়ে চুরি যাওয়া অর্থের মধ্যে ৬০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ পাচার করেছেন নর্থ কোরিয়ান কিছু কর্মী। পিয়ংইয়ং এই অর্থ পারমাণবিক ও ব্যালিস্টিক অস্ত্র বানাতে ব্যবহার করতে পারে আশঙ্কা অ্যামেরিকান কর্মকর্তাদের।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, নর্থ কোরিয়ার হ্যাকাররা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ থেকে বিলিয়ন ডলার চুরি করেছে।
কিছু নর্থ কোরিয়ান নিজেদের জাতীয়তা বদলে এসব কাজ করছেন বলে সতর্ক করেছে ইউএস এযেন্সিস।
সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এসেছে, অন্তত একজন ক্রিপ্টোকারেন্সি উদ্যোক্তা পাওয়া গেছে যিনি নিজের অজান্তে নর্থ কোরিয়ার এক প্রযুক্তি কর্মীকে হাজার হাজার ডলার দিয়েছেন।
এর আগে জনপ্রিয় ভিডিও গেম কোম্পানির প্রায় ৬০০ মিলিয়ন ডলার অর্থ হ্যাক করার জন্য উত্তর কোরিয়া সরকারের সমর্থনপুষ্ট হ্যাকারদের দায়ী করেছিল এফবিআই।