টিকটকের একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আমাদের বিজনেস ও মন্টানার অগণিত টিকটক ব্যবহারকারীদের বাঁচাতে মন্টানার অসাংবিধানিক সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করছি। আমরা বিশ্বাস করি, অত্যন্ত শক্তিশালী তথ্য প্রমাণের উপর ভিত্তি করে আমরা জয়ী হব।’
টিকটক তাদের মামলায় অভিযোগ করেছে, এই ধরনের নিষেধাজ্ঞা বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে।
ব্যবহারকারীদের তথ্য ও চায়না সরকারকে ঘিরে নিরাপত্তাসংক্রান্ত যে প্রশ্ন উঠছে তা দেখভালের দায়িত্ব ফেডারেল সরকারের, এটি কোনো স্টেইটের নয় বলেও দাবি করছে টিকটক।
প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ মনে করছে, মন্টানা স্টেইটের গভর্নর গ্রেট যিয়ানফোর্ট ও মন্টানার আইনসভা হাজার হাজার মন্টানা বসবাসকারীর বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছে, তাদের আয়ের উৎস বন্ধ করে দিচ্ছে।
মন্টানায় ১৫০ মিলিয়ন টিকিটক ব্যবহারকারী আছেন। গত সপ্তাহে অ্যামেরিকার প্রথম স্টেইট হিসেবে মন্টানা টিকটক নিষিদ্ধ করে।
মন্টানার গভর্নর গ্রেট যিয়ানফোর্ট এক বিবৃতিতে বলেন, ‘মন্টানাদের ব্যক্তিগত তথ্য, সংবেদনশীল ব্যক্তিগত তথ্য চাইনিজ কমিউনিস্ট পার্টি যাতে হাতিয়ে নিতে না পারে সেজন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্টানা।’
মন্টানা স্টেইটে টিকটক বন্ধের জন্য গত ১৭ মে আইন পাশ করা হয় । আইনটি আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হওয়ার কথা।