তিনি বুধবার সন্ধ্যায় ভোট শেষে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘আমরা সন্তুষ্ট। কোনও ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। ভোটাররা অবাধে ও নির্বিঘ্নে ভোট দিয়েছেন। কোথাও কোনও বাধা পেয়েছেন বলে শুনিনি, তথ্যও পাইনি। কাজেই সার্বিকভাবে আজকের নির্বাচনগুলো ভালো হয়েছে।’
সিটি ভোট নিয়ে সার্বিক মূল্যায়নে সিইসি যোগ করেন, ‘আমাদের সময়ে বিশেষ করে ক্রিটিক্যাল পাঁচটি সিটি করপোরেশনে ভালো নির্বাচন হয়েছে। এটা আমরা বিশ্বাস করি যে জাতীয় নির্বাচন যেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, সেটাতে ভোটাররা খুব উৎসাহিত হবেন যে, ভোট উৎসবমুখর হতে পারে। সেখানে ভোটাররা আগ্রহ পাবেন ভোটকেন্দ্রে যেতে। সেটা অবশ্যই একটা ইতিবাচক দিক। ভবিষ্যতেরটা আমরা ভবিষ্যতে দেখব। আমরা আশাবাদী।’
ভোটার অংশগ্রহণ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘রাজশাহীতে ৫২ থেকে ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত ভোটার উপস্থিতি ছিল। সিলেটে কমবেশি ৪৬ শতাংশ ভোটার উপস্থিতি ছিল। ভোটের হার চূড়ান্তভাবে কমবেশি হতে পারে, হেরফের হতে পারে। বাসাইল পৌরসভার নির্বাচন আশানুরূপভাবে ভালো হয়েছে। এটা ক্রিটিক্যাল প্লেস ছিল। কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সেখানে ৭০ শতাংশ ভোট পড়েছে।
‘এ ধরনের নির্বাচনে ৫০ শতাংশ ভোট পড়াটা যথেষ্ট। ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ হলে তা এক্সেলেন্ট হবে। আমরা চেষ্টা করে যাব। আপনারাও সহায়তা করবেন। সিলেট ও রাজশাহীতে ভোটের মাধ্যমে বর্তমান কমিশনের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের আগে পাঁচটি সিটিতে ভোট গ্রহন শেষ হলো।’