![TBN24 Logo](/_next/image?url=https%3A%2F%2Fwww.tbn24.com%2Flogo.png&w=384&q=100)
উষ্ণায়ন রোধে একযোগে কাজ করবে অ্যামেরিকা-চায়না
![TBN24 logo](/_next/image?url=https%3A%2F%2Fwww.tbn24.com%2Flogo-square.png&w=3840&q=100)
টিবিএন ডিস্ক
জুলাই ১৮ ২০২৩, ০:০৩
![জলবায়ু সংকট নিয়ে আলোচনা করলেন অ্যামেরিকা-চায়না](/_next/image?url=https%3A%2F%2Fportaladmin.tbn24.com%2Fuploads%2F20230718000240-3262-america-chaina.jpg&w=3840&q=100)
জলবায়ু সংকট নিয়ে আলোচনা করলেন অ্যামেরিকা-চায়না
- 0
অ্যামেরিকার জলবায়ুবিষয়ক দূত জন কেরি চায়নার বেইজিংয়ে
এক বৈঠকে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ‘জরুরি পদক্ষেপ’ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
কেরি বলেন, ‘আশা করছি আগামী তিন দিনের মধ্যে আমরা বড় কোনো পদক্ষেপ নিতে পারব, যা চায়না ও অ্যামেরিকা মিলে পুরো বিশ্বকে মানুষের নিজেদের সৃষ্ট সব ধরনের ঝুঁকি, হুমকি ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এক বার্তা দেবে।’
অ্যামেরিকা ও চায়না বিশ্বের দুটি বৃহত্তম গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনকারী দেশ। দেশ দুটি এখন জলবায়ু মোকাবিলার উপায় নিয়ে আলোচনা করছে।
শি জিনহুয়ার সঙ্গে নৈশভোজের পর কেরি এক টুইটে বলেন, ‘ক্লাইমেট ক্রাইসিসের কারণে পৃথিবীর দুটি বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ পৃথিবীর উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণে একসঙ্গে কাজ করবে।’
এ আলোচনার পর বেইজিং জানিয়েছে, ‘জলবায়ুর এ পরিবর্তন পুরো মানবজাতির জন্য এক অভিন্ন চ্যালেঞ্জ।’
চায়নার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চায়না অ্যামেরিকার সঙ্গে আলোচনা করবে এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বর্তমান ও ভবিষৎ প্রজন্মের উন্নয়নের জন্য একসঙ্গে কাজ করবে।’
সবচেয়ে বেশি কার্বন নিঃসরণকারী দেশগুলোর মধ্যে চায়না অন্যতম। তবে চায়নার প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, ২০২৬ সালের মধ্যে তারা কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে দেবে এবং ২০৬০ এর মধ্যে একেবারে বন্ধ করে দেবে।
জলবায়ু সংকট মোকাবিলা এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বৈশ্বিক তাপমাত্রা ক্রমাগত বেড়েই চলছে। চায়নায় খরার আশংকা করা হচ্ছে। অ্যামেরিকায় তাপমাত্রা সহনশীলতার মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে।