রাবারের বাতাস ভরা ১৮ মিটার লম্বা উঁচু হাস দুটো শহরের মানুষকে কিছুটা হলেও আনন্দ দেবে ও সবার জন্য দারুণ স্মৃতি হয়ে থাকবে বলে মনে করেন হফম্যান। রাবারের এ হাঁসগুলো হংকংয়ে ২ সপ্তাহের জন্য থাকবে।
বার্তা সংস্থা এপিকে তিনি বলেন, ‘ডাবল ডাক, ডাবল লাক! এমন একটি বিশ্বে যেখানে আমরা মহামারিতে আক্রান্ত ছিলাম, যুদ্ধ ও অন্যান্য রাজনৈতিক সমস্যায় জর্জরিত আছি, সেখানে আমার মতে দ্বিগুণ ভাগ্য ফিরিয়ে আনার এটাই সঠিক সময়।’
দর্শকদের ভিড়ে ছিলেন স্থানীয় চিত্রশিল্পী লরেন্স লাই। তিনি সঙ্গে করে জলরঙ ও পেইন্ট ব্রাশ নিয়ে এসেছেন হাঁসগুলোর ছবি আঁকতে। লাই মনে করেন, কোভিড মহামারিতে শহরে নেতিবাচক প্রভাব চলছিল। এখন সময় এসেছে শহরকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার।
৫০ বছর বয়সী আরেক দর্শক বলেন, ‘জীবন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হাঁসগুলো কিছুটা ইতিবাচক প্রভাব আনবে।’
চায়নার সেনজেন থেকে হংকং ঘুরতে এসেছে ইভা ইয়াং ও তার শিশু কন্যা। তারা হাঁসগুলো দেখে অত্যন্ত আনন্দিত। ইভা জানান এটি তাদের হংকং ভ্রমণকে আরও স্মরণীয় করেছে।
ইয়াং বলেন, ‘হাঁসগুলো অত্যন্ত দর্শনীয়।’
হফম্যানের এ হাঁসগুলো ২০০৭ সাল থেকে বিশ্বভ্রমণে রয়েছে।