‘ড. ডিপ’ নামে পরিচিত অধ্যাপক জোসেফ ডিটুরি কর্মজীবনে তিনি একজন মেডিক্যাল রিসার্চার ও ডাইভিং এক্সপ্লোরার। তিনি ১ মার্চ থেকে ৩০ ফুট পানির নিচে জুলস আন্ডার সি লজে ছিলেন। ৯ জুন তিনি এই পানি-বাসের অবসান ঘটান।
এর আগে ২০১৪ সালে ওই একই লজে দুই টেনেসি অধ্যাপক ৭৩ দিন, ২ ঘণ্টা ও ৩৪ মিনিট পানির নিচে থাকার রেকর্ড গড়েছিলেন।
ডিটুরি বলেন, ‘আমার কখনওই রেকর্ডের গড়ার চাপ ছিল না। আমার এই চেষ্টা ছিল পানির নিচে, বদ্ধ জায়গায় চরম পরিবেশে মানুষের টিকে থাকার সহনীয়তা বাড়ানোর উপায় খোঁজা।’
ডিটুরি এবার ৭৪ দিন পানির নিচে থাকার পরেই গত মাসে গিনেজ বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস তার নাম যুক্ত হয়।
লজের মালিক ও মেরিন রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের প্রধান ইয়ান কোবলিক জানিয়েছেন, ডিটুরির ১০০ দিন পানিতে বসবাসকে সার্টিফাই করতে গিনেজকে জানানো হবে।
তিন মাস ও নয় দিন পানির নিচে কাটানোর সময় প্রতিদিন ডিটুরি শরীরের প্রাথমিক স্বাস্থ্যের পরীক্ষা চালিয়েছেন। সময়ের সঙ্গে কীভাবে তার দেহ পানির পৃষ্ঠচাপের সঙ্গে মানিয়ে নিয়েছে সেটিও তিনি পরিমাপ করেছেন।
মেরিন এনভায়রনমেন্ট নিয়ে ‘নেপচুন হান্ড্রেড’ নামের একটি প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করছেন ড. ডিপ।