এই চুক্তির লক্ষ্য, শিক্ষার্থী, গ্র্যাজুয়েটস, অ্যাকাডেমিক গবেষক ও ব্যবসায়ীদের দ্বিমুখী গতিশীলতা আরও বেগবান করা।
বৈঠকে দুই নেতা এই অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান অস্থিতিশীলতা ও উত্তেজনার মধ্যে আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়েও আলোচনা করেন।
অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন কোয়াড সম্মেলনে অংশ না নেয়ায় সেটি বাতিল ঘোষণা করা হয়। তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী জি-সেভেন সামিট শেষে অস্ট্রেলিয়ায় তার নির্ধারিত সফর করেছেন।
বেশ কয়েক বছর ধরেই অভিবাসন চুক্তির জন্য অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে আলোচনা করছে ভারত। ইতোমধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভারতীয় অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসী হয়েছেন।
আদমশুমারির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬ সাল থেকে অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়া হওয়া এক মিলিয়নের বেশি অভিবাসীর এক চতুর্থাংশই ভারতীয়।
এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে চূড়ান্ত অভিবাসন চুক্তিটি এমএটিইএস (মোবিলিটি অ্যারেঞ্জমেন্ট ফর ট্যালেন্টেড আর্লি প্রফেশনাল স্কিম) নামের নতুন একটি স্কিম তৈরি করবে। এই স্কিমটি ‘বিশেষভাবে ভারতকে সহযোগিতা করতে’ তৈরি হয়েছে।
মোদি মঙ্গলবার জানান, দুই দেশের মধ্যে খনিজ সম্পদ ও দুষ্প্রাপ্য খনিজ পদার্থ বিনিময় ও সহযোগিতার বিষয়েও দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হয়েছে। তিনি অস্টেলিয়া-ভারত গ্রিন হাইড্রোজেন টাস্ক ফোর্স প্রতিষ্ঠার অগ্রগতির কথা জানিয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থানকারী ভারতীয় কমিউনিটিকে দুই দেশের মধ্যে ‘লিভিং ব্রিয’ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন মোদি।
ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ২০১৪ সালের পর এটিই প্রথম অস্ট্রেলিয়া সফর। এর আগে গত মার্চে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিয ভারত সফর করেন।