নিজ বাড়ি থেকে গত ২৮ এপ্রিল রদ্রিগেয ও তার স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ফায়েটভিল পুলিশ চিফ কেম্বারলে ব্র্যাডেন সেদিন বলেছিলেন, কয়েক দিনের ছুটিতে ছিলেন অফিসার রদ্রিগেয। শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় তার কাজে যোগ দেয়ার কথা ছিল। তবে শিফটে অনুপস্থিত থাকায় এবং ফোনে সাড়া না দেয়ায় সুপারভাইজাররা তার বাড়িতে গিয়ে স্ত্রীসহ গুলিবিদ্ধ মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।
এ ঘটনার তদন্তে নামে নর্থ ক্যারোলাইনা স্টেইট ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন।
প্রাথমিক তদন্ত শেষে দেয়া বিবৃতিতে সংস্থাটি জানায়, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী রদ্রিগেয একটি গুলিতে মারা যান। আর তার স্ত্রীর মৃত্যু হয় তিনটি গুলিতে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্রাথমিক তদন্ত ও ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বোঝা যাচ্ছে যে এ ঘটনায় অন্য কারও সম্পৃক্ততা নেই… এই দম্পতির মৃত্যু হয়েছে ‘হত্যা-আত্মহত্যায়’।”
তবে হত্যা-আত্মহত্যার কারণ সম্পর্কে কিছু জানায়নি পুলিশ বা তদন্ত কর্মকর্তারা।
সামরিক বাহিনী থেকে অবসর নিয়ে প্রায় দুই বছর ধরে ফায়েটভিল অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন তাভারেয-রদ্রিগেয।