সিএনএন জানায়, গ্রেফতারের অংশ হিসেবে ট্রাম্পের আঙুলের ছাপ নেয়ার কথা রয়েছে। তবে মাগশট নেয়া হবে কি-না তা স্পষ্ট নয়। এরপর তাকে আদালতের শুনানি কক্ষে নেয়া হবে।
অ্যামেরিকার ইতিহাসে এই প্রথম কোনো বর্তমান বা সাবেক প্রেসিডেন্ট এমন নজিরবিহীন ফৌজদারি মামলায় বিচারের মুখোমুখি হলেন।
এর আগে ট্রাম্প টাওয়ার থেকে একটি এসইউভিতে চড়ে আদালতের উদ্দেশে রওনা হন ট্রাম্প। তার সঙ্গে আরও কয়েকটি গাড়িতে ছিলেন সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টরা। মোট ১০টি গাড়ি সেখান থেকে ছেড়ে যায়।
আত্মসমর্পণ করতে যাওয়া ট্রাম্প মোটেও বিচলিত ছিলেন না বলে জানিয়েছে একটি সুত্র।
বিবিসিকে একটি রিপাবলিকান সূত্র বলেছে, ‘অবিচার ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে অ্যামেরিকানদের জন্য লড়াই করতে ট্রাম্প সংকল্পবদ্ধ ও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ’।