তবে অক্ষত আছেন কিশিদা। ঘটনাস্থল সন্দেহভাজন এক তরুণকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
এক ভিডিওতে দেখা যায়, পুলিশ সন্দেহভাজন তরুণকে রাস্তায় চেপে ধরে আটকে রেখেছে। ২৪ বছর বয়সী ওই তরুণ রিউযি কিমুরার বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তারা এক ব্যক্তিকে ধোঁয়াযুক্ত কিছু একটি ছুড়তে দেখেন। এরপরই বিকট বিস্ফোরণ হয়।
এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
ফুমিও কিশিদার বরাতে জাপানের টেলিভিশন এনএইচকে জানায়, এ ঘটনায় তিনি উদ্বিগ্ন। লোকজন সমস্যা আর দুশ্চিন্তার মুখোমুখি হওয়ায় তিনি ক্ষমাও চেয়েছেন।
তবে কিশিদার দাবি, এ ঘটনা তার নির্বাচনি প্রচারে প্রভাব ফেলবে না।
দেশটির লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির সদস্য হিরোশি মরিয়ামা বলেন, ‘গণতন্ত্রান্ত্রিকভাবে নির্বাচনি প্রচার চালানোর সময় এমন ঘটনা দুঃখজনক। এ নৃশংসতা ক্ষমার অযোগ্য।’
জাপানে রাজনীতিকদের ওপর সহিংস আক্রমণের সংখ্যা খুব বেশি নয়। তবে গত বছর নির্বাচনি প্রচারের সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনযো অ্যাবেকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এর পর থেকে দেশটিতে রাজনীতিকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।