তবে, এয়ার ফোর্সের দাবি, রয়্যাল অ্যারোনটিক্যাল সোসাইটি আয়োজিত একটি কনফারেন্সে ‘ভুল ব্যাখ্যা’ দিয়েছেন কর্নেল হ্যামিল্টন। এমন কোনো পরীক্ষা চালানো হয়নি।
হ্যামিল্টন তার বক্তৃতায় একটি ভার্চুয়াল দৃশ্যের কথা জানান। যেখানে মিসাইল উৎক্ষেপণ কেন্দ্র ধ্বংস করতে এআই পরিচালিত ড্রোন ব্যবহার করা হয়। ড্রোনটিকে মিশন সম্পন্ন করতে বারবার বাধা দিচ্ছিলেন মানব অপারেটর। এরপর ওই মানব অপারেটরকে লক্ষ্য করে ড্রোনটি আক্রমণ করে।
তিনি বলেন, ‘অপারেটকে হত্যা না করার প্রশিক্ষণ দেয়া সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত ড্রোনটি নিজের কমিউনিকেশন টাওয়ারটি ধ্বংস করে দেয় যেন অপারেটর আর কোনো যোগাযোগ করতে না পারে।’
পরবর্তীতে নিজের বিবৃতি পাল্টান হ্যামিল্টন। রয়্যাল অ্যারোনটিক্যাল সোসাইটিকে দেয়া বিবৃতিতে তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘আমরা কখনোই ওই পরীক্ষাটি চালাইনি। বাস্তবে ওই পরিস্থিতি কেমন হতে পারে সেটা বোঝার জন্য এটা ছিল একটা থট এক্সপেরিমেন্ট।’