ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গুইন লুইস মঙ্গলবার এক টুইটে বলেছেন, ‘সহিংসতা ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য সবার মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত ও সুরক্ষিত করতে হবে।’
এছাড়া অ্যামেরিকার স্টেইট ডিপার্টমেন্টের প্রেস ব্রিফিংয়ে হিরো আলমের ওপর হামলার বিষয়ে জানতে চান এক সাংবাদিক।
জবাবে স্টেইট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেন, ‘আমি বলব, গণতান্ত্রিক নির্বাচনে এ ধরনের রাজনৈতিক সহিংসতার কোনো স্থান নেই। আমরা বাংলাদেশ সরকারকে সহিংসতার যেকোনো ঘটনা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে, স্বচ্ছভাবে ও নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করতে উৎসাহিত করি। এবং যারা এই হামলার সঙ্গে জড়িত তাদের বিচারের আওতায় আনতে বলি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশা করি বাংলাদেশ সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করবে এবং আমরা এটি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে চলেছি।’
ঢাকা- ১৭ আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমকে গত ১৭ জুলাই ঢাকার বনানীতে ভোটকেন্দ্রের সামনে মারধর করা হয়।
বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল ভোটকেন্দ্র থেকে বের হওয়ার সময় তার ওপর হামলা চালায় একদল তরুণ। তাদের অনেকে নৌকার ব্যাজধারী ছিলেন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম।