হোয়াইট হাউয সোমবার ঘোষণায় দিয়ে এ কথা জানিয়েছে।
এটি বাইডেন প্রশাসনে অন্যতম হাই-প্রোফাইল পদত্যাগ।
হোয়াইট হাউযের কর্মকর্তার বরাতে সিবিএস নিউয জানায়, পরিবারের সঙ্গে আরও বেশি সময় কাটাতে উন্মুখ হয়ে আছেন রাইস। এ কারণেই পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
বাইডেন প্রেসিডেন্সির শুরু থেকে অভ্যন্তরীণ নীতিনির্ধারণী পরিষদের নেতৃত্ব দিয়েছেন রাইস। একটি শক্তিশালী হোয়াইট হাউয অফিস গঠনের অন্যতম কারিগর তিনি। স্বাস্থ্যসেবার নানা সংকট সমাধান, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নেয়া থেকে শুরু করে অ্যামেরিকান অভিবাসন এবং সীমান্ত ব্যবস্থাপনার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে তিনি কাজ করেছেন।
নির্বাচনি এজেন্ডাকে সামনে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে রাইসের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন প্রেসিডেন্ট।
তিনি বলেন, ‘ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইযর এবং প্রশাসনের ডোমেস্টিক পলিসি অ্যাডভাইযর উভয় পদে কাজ করা একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে পাবলিক সার্ভিসের ইতিহাসে রেকর্ড তৈরি করেছেন সুয্যান।‘
হোয়াইট হাউয জানিয়েছে, বাইডেন প্রশাসনে দুবছর কাজ করবেন- সেই চুক্তিতেই তিনি যোগ দিয়েছিলেন।
সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসনেও কাজ করেছেন রাইস। সে সময় তিনি ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইযর এবং জাতিসংঘের অ্যাম্বাসেডর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।