স্টেইট সেনেটের রিপাবলিকান লুইটেন্যান্ট গভর্নর ড্যান প্যাট্রিক এই ঘোষণা দিয়ে বলেন, ‘টেক্সাসের নাগরিকরা এখন স্টেইট সেনেটের ওপর আস্থা রাখতে পারেন। সেনেট ন্যায বিচারই করবে।’
তবে সেনেটের নিয়ম অনুযায়ী, অ্যাঞ্জেলাকে শুনানি কার্যক্রমের সময় উপস্থিত থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: প্যাক্সটনের অভিশংসন কি অনিবার্য?
কেন প্যাক্সটনকে চূড়ান্তভাবে অভিশংসনের জন্য প্রয়োজন হবে সেনেটের দুই তৃতীয়াংশ ভোট। টেক্সাস সেনেটের সদস্যদের মধ্যে ১৯ জন রিপাবলিকান ও ১২ জন ডেমোক্র্যাট। এখন অ্যাঞ্জেলার ভোটে অংশগ্রহণ আটকে যাওয়ায় লাল শিবিরের ১৮ জনের হাতে রইল প্যাক্সটনের বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত।
রিপাবলিকান এই স্টেইটে নিজ দলের হাই প্রোফাইল এই সদস্যকে বহিষ্কারের পক্ষে সেনেট রায় দেবে কিনা- সেটি এখন দেখার বিষয়।
ঘুষ নেয়া, দুর্নীতি ও অনিয়মের একাধিক অভিযোগে টেক্সাসের তিন বারের অ্যাটর্নি জেনারেল রিপাবলিকান কেন প্যাক্সটনকে অভিশংসনের পক্ষে গত মে মাসে ভোট দেয় স্টেইট হাউয। এখন তিনি কার্যালয় থেকে বরখাস্ত আছেন।
অভিযোগের তথ্য-উপাত্ত খতিয়ে দেখে সেনেট জুরিবোর্ড প্যাক্সটনকে বহিষ্কারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে।
সেনেটের এই অভিশংসন ট্রায়াল শুরু হবে আগামী ৫ সেপ্টেম্বর।
টেক্সাসে গত এক শতাব্দিতে এই প্রথম কোনো স্টেইটব্যাপী কর্তৃত্ববান কর্মকর্তা অভিশংসনের মুখে পড়লেন। এর আগে ১৯১৭ সালে জনসেবা খাতের অপব্যবহারের অভিযোগে স্টেইটের তৎকালীন গভর্নর জেমস ই. ফার্গুসনকে অভিশংসন করা হয়েছিল।
টেক্সাসের অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে প্যাক্সটন এবার তৃতীয়বারের মতো বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। এর আগে একবার ছিলেন স্টেইট সেনেটর ও একবার ছিলেন স্টেইট রিপ্রেজেন্টিটিভ।