মাত্র শেষ হওয়া মৌসুম বাজে কেটেছে চেলসির। সাবেক চ্যাম্পিয়নরা মৌসুম শেষ করেছে ১২তম স্থানে থেকে।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরুর পর চেলসির মালিকানা ছেড়ে দেন রাশিয়ান বিলিওনেয়ার রোমান আব্রামোভিচ। এরপর লন্ডনের ক্লাবটিকে কিনে নেন অ্যামেরিকান ব্যবসায়ী টড বোয়েলি।
বোয়েলির অধীনে বেশ কয়েকজন বড় তারকাকে সই করালেও মাঠে চমক দেখাতে ব্যর্থ হয় চেলসি। নতুনদের মধ্যে একমাত্র সফল হয়েছেন আর্জেন্টিনার হয়ে বিশ্বকাপজয়ী ও বিশ্বকাপের সেরা তরুণ তারকার পুরস্কার পাওয়া এনজো ফার্নান্দেস।
খারাপ ফলের জন্য মৌসুমের শেষ দিকে এসে চেলসি বরখাস্ত করে ম্যানেজার গ্রাহাম পর্টারকে। এরপর অন্তর্বতীকালীণ দায়িত্ব নেন ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ড। তিনিও সাফল্য এনে দিতে পারেননি।
পচেত্তিনোর কাঁধে তাই থাকছে বাড়তি প্রত্যাশার চাপ। পুরনো ও ব্যর্থ খেলোয়াড়দের দল থেকে ছেটে ফেলার পাশাপাশি নতুন খেলোয়াড় কেনায় ব্যস্ত থাকতে হবে তাকে।
আনুষ্ঠানিকভাবে ১ জুলাই ক্লাবের দায়িত্ব নেবেন পচেত্তিনো। তার সঙ্গে প্রাথমিকভাবে দুই বছরের চুক্তি করেছে চেলসি।
এর আগে, ইপিএলে সাউদ্যাম্পটন ও টটেনহ্যাম হটস্পারের দায়িত্বে ছিলেন পচেত্তিনো।