তবে তিনি উল্লেখ করেন সাধারণত এসব চিঠির উত্তর গোপনীয়ভাবে দেয়া হয়।
নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বুধবার ম্যাথু মিলার বলেন, ‘আমি চিঠির বিষয়টি অবগত নই। আমরা সাধারণত কংগ্রেসের সদস্যদের কাছ থেকে যে চিঠিগুলো পাই সে বিষয়ে মন্তব্য করি না।’
প্রায় ২০০ জন বিশিষ্ট বাংলাদেশি অ্যামেরিকানের একটি জোট বলেছে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে ছয় কংগ্রেসম্যান সম্প্রতি চিঠি দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে যে কঠোর নিষেধাজ্ঞার দাবি করেছেন, তাতে ‘মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য’ রয়েছে।
বাংলাদেশি আমেরিকানরা বলেছেন, চিঠিটিতে ২০০১ সালের অক্টোবরের জাতীয় নির্বাচনপরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং জামায়াতে ইসলামির নেতৃত্বাধীন জোটের দ্বারা হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর করা সহিংসতাকে উপেক্ষা করে হয়েছে।
বাংলাদেশে বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে মুখপাত্র মিলার বলেন, অ্যামেরিকা সারাবিশ্বে গণতন্ত্রের প্রচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে তিনি বিশেষভাবে এ বিষয়ে কথা বলতে চান না।
তিনি বলেন, ‘এর মধ্যে অবশ্যই বাংলাদেশ রয়েছে। শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তার অগ্রগতির জন্য গণতন্ত্র হলো সবচেয়ে স্থায়ী উপায়। মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতার প্রচার করা আমাদের প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে এবং এটি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে আমরা পরিষ্কার করেছি।’