অ্যামেরিকার আইনসভার এই জয়েন্ট মিটিংয়ে ২২ জুনের ভাষণটি হবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির দ্বিতীয় ভাষণ।
ভারতের গুজরাট রাজ্যে দাঙ্গা থামাতে ব্যর্থতার জন্য ২০০২ সালে মোদির ওপর অ্যামেরিকান ভিসা নিষেধাজ্ঞা জারি হয়। তবে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় অ্যামেরিকা। অ্যাডভোকেসি গ্রুপের আপত্তির পরেও হোয়াইট হাউয গত মাসে মোদিকে রাষ্ট্রীয় সফরের জন্য আমন্ত্রণের কথা জানায়।
হাউয স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থি, সেনেট মেজোরিটি লিডার চাক শুমার, সেনেট রিপাবলিকান লিডার মিচ ম্যাককনেল ও সেনেট হাউয ডেমোক্র্যাট লিডার হাকিম জেফ্রিস শুক্রবার মোদিকে লেখা এক চিঠিতে বলেন, ‘আপনার ভাষণে ভারতের ভবিষ্যতের জন্য আপনার ভিশন সম্পর্কে বলতে পারবেন, পাশাপাশি আমাদের দুটি দেশের সামনে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ নিয়েও কথা বলতে পারবেন।’
সাম্প্রতিক সময়ে চায়নার সঙ্গে অ্যামেরিকার সম্পর্কের টানাপড়েনের প্রেক্ষাপটে মোদির সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী প্রেসিডেন্ট বাইডেন।
কংগ্রেসের জয়েন্ট মিটিংয়ে ভাষণ দিতে সাধারণত অ্যামেরিকার ঘনিষ্ঠ দেশের নেতা ও ব্যক্তিত্বদের আমন্ত্রণ জানানো হয়।
এর আগে ২০১৬ সালে মোদি এই সভায় অংশ নিয়েছিলেন। ভারতের হয়ে ১৯৪৯ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী জওহুরলাল নেহেরু কংগ্রেসের জয়েন্ট মিটিংয়ে প্রথম ভাষণ দেন।