ঢাকায় রোববার পৌঁছে তিনি বলেন, ‘বৃটিশ হাইকমিশনার হিসেবে বাংলাদেশে ফিরে আসতে পেরে আমি আনন্দিত এবং গভীরভাবে সম্মানিত বোধ করছি। আমি দীর্ঘ ও বন্ধুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং আমাদের দুই দেশের মধ্যে ব্যাপক সহযোগিতা আরও গভীর করার জন্য উন্মুখ।’
কুক বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে বৃটেইনের শক্তিশালী সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে এবং বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উন্নয়ন ও নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন অভিন্ন স্বার্থে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে।’
বাসস জানায়, কুক এর আগে ২০১২-২০১৬ পর্যন্ত ডিপার্টমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ডিএফআইডি) কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে বাংলাদেশে দায়িত্ব পালন করেন। অতি সম্প্রতি তিনি ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিসে (২০২০-২০২৩) দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া বিভাগের প্রধান এবং তানজানিয়ায় বৃটিশ হাইকমিশনার (২০১৬-২০২০) ছিলেন।
কুক ২০০৫ সালে ডিএফআইডি-এ যোগ দেন। তিনি আফ্রিকা সচিবালয় কমিশনের উপ-প্রধান এবং মন্ত্রিপরিষদ অফিসে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর কৌশল ইউনিটে উপ-পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছেন।
বৃটিশ সিভিল সার্ভিসে যোগ দেয়ার আগে কুক গুয়ানায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, সলোমন দ্বীপপুঞ্জে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে এবং প্রাইসওয়াটারহাউসকুপারস-এর একজন অর্থনৈতিক পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ করেছেন।