বিবিসি জানায়, ম্যানহাটন ক্রিমিনাল কোর্ট ভবনের ১৫ তলায় আদালত কক্ষে বিচারক হুয়ান ম্যানুয়েল মার্চেনের সামনে শুনানি চলছে।
আদালত কক্ষে অল্প কয়েক জন স্টিল ফটোগ্রাফারকে ঢোকার অনুমতি দেয়া হয়েছে। তবে কোনো ভিডিও ক্যামেরা ঢুকতে দেয়া হয়নি। আদালত কক্ষে প্রবেশের পর সংবাদকর্মীদের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি ট্রাম্প।
সূত্রের বরাত দিয়ে সিএনএন জানায়, ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মোট ৩৪টি অভিযোগ তোলা হয়েছে। তবে এর সবগুলোই অস্বীকার করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট। অ্যামেরিকার ইতিহাসে এই প্রথম কোনো বর্তমান বা সাবেক প্রেসিডেন্ট এমন নজিরবিহীন ফৌজদারি মামলায় বিচারের মুখোমুখি হলেন।
আদালতে পৌঁছানোর পর তাকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। গ্রেফতারের অংশ হিসেবে ট্রাম্পের আঙুলের ছাপ নেয়া হয়েছে। তবে মাগশট নেয়া হয়েছে কিনা সেটি স্পষ্ট নয়।
এর আগে ট্রাম্প টাওয়ার থেকে একটি এসইউভিতে চড়ে আদালতের উদ্দেশে রওনা হন ট্রাম্প। তার সঙ্গে আরও কয়েকটি গাড়িতে ছিলেন সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টরা। মোট ১০টি গাড়ি সেখান থেকে ছেড়ে যায়।
আত্মসমর্পণ করতে যাওয়া ট্রাম্প মোটেও বিচলিত ছিলেন না বলে জানিয়েছে একটি সুত্র।
বিবিসিকে একটি রিপাবলিকান সূত্র বলেছে, ‘অবিচার ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে অ্যামেরিকানদের জন্য লড়াই করতে ট্রাম্প সংকল্পবদ্ধ ও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ’।