প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে মেনিনজোকক্কাল রোগ আক্রান্তের প্রায় ১০ ভাগ এইচআইভি রোগী। ২০১৭ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ব্যাকটেরিয়াজনিত এ রোগের সংক্রমণের হার বেড়ে ১.৫ শতাংশ থেকে ৪.৩ শতাংশ হয়েছে।
নেইসেরিয়া মেনিনজিটাইডিস ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে মেনিনজোকক্কাল রোগের সৃষ্টি হয়। রোগটি সংক্রমিত ব্যক্তির লালা বা থুথুর মাধ্যমে ছড়ায়। দীর্ঘ সময়ের সাধারণ সংস্পর্শেও এটি ছড়াতে পারে।
এই রোগের লক্ষণগুলো হলো-মাথাব্যথা, জ্বর, বমিভাব, বমি, ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। চরম অবস্থায় এ ব্যাকটেরিয়া আক্রান্তরা মস্তিষ্ক ও স্পাইনাল কর্ডের ইনফেকশন মেনিনজাইটিসেও আক্রান্ত হতে পারেন।
সিডিসি বলছে, এই রোগে আক্রান্ত ১০ থেকে ১৫ শতাংশ রোগী অ্যান্টিবায়োটিক নেয়ার পরও মারা যেতে পারেন।
কিছুদিন আগে ফ্লোরিডায় সমকামী, বাইসেক্সুয়াল পুরুষদের মধ্যে এই রোগ সংক্রমণ বেশি লক্ষ্য করা গেছে। ২৪জন আক্রান্ত রোগী পাওয়া গেছে যার মধ্যে ৭ জন মারা গেছেন।
এইচআইভি রোগীসহ অন্য যেসব রোগীদের মেনিনজোকক্কাল রোগে সংক্রমণের আশঙ্কা আছে তাদেরকে মেনএসিডব্লিউআই ভ্যাকসিনের দুই ডোজ নিতে বলেছে সিডিসি। এই ভ্যাকসিন চার ধরনের ব্যাকটেরিয়া থেকে রোগীকে সুরক্ষা দেয়।