বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম বাংলা ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, সিদ্ধান্তটি এক সপ্তাহ আগে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে চিঠির মাধ্যমে দূতাবাস ও পুলিশকে জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে পুলিশ।
এ বিষয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘সব রাষ্ট্রদূতের অতিরিক্ত সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। কারণ, উন্নত দেশে এ ধরনের সুবিধা কেউ দেয় না। এছাড়া আমাদের দেশে আইনশৃঙ্খলা এত খারাপ না যে রাস্তায় গুলি করে মেরে ফেলে, শপিং মলে গুলি করে মেরে ফেলে- এ রকম আমাদের দেশে অবস্থা নেই।’
তিনি বলেন, ‘তৃতীয় কারণ হচ্ছে কৃচ্ছ্রসাধন। অনেক দেশের রাষ্ট্রদূত বাড়তি সুবিধা দেয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন এবং এ কারণে এটি বেশি হয়ে যাচ্ছিল। দিন দিন খালি বাড়ছিল।
‘আমাদের ফোর্সগুলো প্রয়োজন, কারণ আমাদের মেট্রো ও পদ্মা সেতু চালু হয়েছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, কেউ যদি চায় এই ফোর্স, তারা ভাড়া করতে পারবে অর্থের বিনিময়ে এবং এটি অন্য দেশেও আছে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘উন্নত দেশে কোনো রাষ্ট্রদূত পতাকা উড়িয়ে ভ্রমণ করেন না। অ্যামেরিকা, বৃটেইন বা ইউরোপের কোনো দেশে। আমরা চিন্তা করছি, এ বিষয়টিও আমরা প্রত্যাহার করবো কিনা।’