তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগকে অস্বীকার করেন জনসন ও তদন্ত কমিটিকে ক্যাঙ্গারু কোর্ট হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এটা তাকে পার্লামেন্ট থেকে বিতাড়িত করার পদক্ষেপ। তার মতে, বাস্তব ঘটনাকে গ্রাহ্য করেনি তদন্ত কমিটি।
এক বিবৃতিতে জনসন আরও বলেন, ‘একটা উইচ হান্ট চলছে। শুধু আমি একা নয় যে এমনটা ভাবছে। এটা করা হচ্ছে ব্রেক্সিট এর প্রতিশোধ নিতে ও ২০১৬ সালের রেফারেন্ডামকে পালটে দিতে।’
২০০১ সাল থেকে বৃটিশ পার্লামেন্টের সদস্য ছিলেন জনসন। ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত তিনি বৃটেনের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। এর আগে, ২০০৮ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি লন্ডনের মেয়রের দায়িত্ব পালন করেন।
২০২০–২১ সালে করোনা মহামারির সময়ে বিধিনিষেধ না মেনে নিজের কার্যালয়ে একাধিক পার্টির আয়োজন করেন তিনি। এসব অভিযোগকে কেন্দ্র করে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন জনসন।