তার বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ, ফৌজদারি অপরাধ, অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারি ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। ভোটের প্রতিক্রিয়ায় প্যাক্সটন বলেছেন, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার, তার বিরুদ্ধে দেয়া সাক্ষ্য মিথ্যা ও পক্ষপাতদুষ্ট।
প্যাক্সটনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বুধবার পাঁচ সদস্যের প্যানেল শুনানিতে অংশ নেন। বুধবারের শুনানিতে তদন্তকারীরা বলেছেন, তাদের কাছে প্রমাণ আছে প্যাক্সটন অফিসের তহবিল সঠিকভাবে ব্যয় করেনি।
তার একজন বন্ধু এবং রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষককে সহযোগিতা করার জন্য তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন।
এছাড়া নিরাপত্তা জালিয়াতির অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। ওই মামলাটি ২০১৫ সাল থেকে মুলতবি রয়েছে।
প্রতিক্রিয়ায় প্যাক্সটন এক টুইট বার্তায় লিখেন, তার বিরুদ্ধে দেয়া সাক্ষ্য মিথ্যা, পক্ষপাতদুষ্ট এবং ডেমোক্র্যাট আইনজীবিদের কারসাজি।