দুপুর না গড়াতেই দলবেঁধে হাজারো মানুষ জড়ো হন ইস্ট রিভার সাইডে। নানা রং, নানা ভাষার, নানা বয়সের মানুষ। তবে সবার গন্তব্য এক- মেসি’স ফায়ারওয়ার্কস।
এজন্য আশপাশের এলাকায় ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। তৎপর ছিলেন এনওয়াইপিডির কয়েক হাজার সদস্য।
ইস্ট রিভারের দুই পাড়ে কয়েক শ’ হাজার মানুষ। অনেকে এসেছিলেন নিউইর্য়র্ক থেকে, কেউ বা অন্য কোনো স্টেইট থেকে, আবার বিশ্বের অন্য দেশ থেকেও অনেকে এসেছিলেন আতশবাজির ঝলকানি দেখতে।
বাংলাদেশি- অ্যামেরিকানও ছিলেন এ আনন্দ উদযাপনে। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে তারা উপভোগ করেন ফায়ারওয়ার্কস।
প্রতিবছর ইন্ডিপেন্ডেন্স ডে’র মূল আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে মেসি’স ফায়ারওয়ার্কস। রাত ৮টার পর যখন নদীর পাড় থেকে তীব্র আলোর ঝলকানি শুরু হলে দুই পাড়ের দর্শকরা উল্লাসে মাতেন।
প্রায় ১ ঘন্টা ধরে চলে এ আলোর নাচন।