তিনি বলেছেন, ‘নতুন কোনো নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে আমাদের জানা নেই। কারণ এটি অন্য একটি দেশের উপর নির্ভর করে। কোনো নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলে তা হবে দুর্ভাগ্যজনক। আমরা আশা করি শুভ বুদ্ধির জয় হোক।’
রাজধানী ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সোমবার এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
এর আগে রোববার বাংলাদেশের একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়, দেশটির ওপর অ্যামেরিকার আরও কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ হতে যাচ্ছে। ওই প্রতিবেদনের একটি অংশকে ‘মিথ্যা ও ভিত্তিহীন’ আখ্যায়িত করে এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বলা হয়, ’উত্তেজনামূলক উদ্দেশ্য’ নিয়ে প্রতিবেদনটি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনটিতে দাবি করা হয়, মোমেন মন্ত্রী হওয়ার আগে একটি চীনা প্রতিষ্ঠানের লবিস্ট হিসেবে কাজ করতেন।
ওই প্রতিবেদনে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মানহানি হয়েছে বলে জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মন্ত্রী হওয়ার আগে আমি কখনও চীনা ফার্মে লবিস্ট হিসেবে কাজ করিনি। বরং আমি অ্যামেরিকায় ছিলাম, সেখানে কাজ করেছি… এটি খুবই অদ্ভুত ও আশ্চর্যজনক ছিল। এতে কোনো তথ্যসূত্র (উৎস) উল্লেখ করা হয়নি।’