সাংবাদিক আনিস আলমগীরের মুক্তি দাবি নিউ ইয়র্কভিত্তিক ১০ সম্পাদকের

নিজস্ব প্রতিনিধি, নিউ ইয়র্ক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৬ ২০২৫, ২২:১৬

সাংবাদিক আনিস আলমগীর। ছবি: ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট

সাংবাদিক আনিস আলমগীর। ছবি: ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট

  • 0

বিবৃতিতে সম্পাদকরা বলেন, ‘আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার বাকস্বাধীনতার ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ। আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার টকশোতে কথা  বলা, পত্রিকায় কলাম লেখা ও মুক্তচিন্তাকে বাধাগ্রস্ত করার প্রয়াস। সম্পাদকরা মনে করেন, কথা বলার কারণে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা খুবই হাস্যকর। এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।’

বাংলাদেশের কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের সংগঠন ডিক্যাবের সাবেক সভাপতি, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কলামিস্ট আনিস আলমগীরের মুক্তি চেয়ে বিবৃতি দিয়েছেন নিউ ইয়র্কভিত্তিক ১০টি বাংলা সংবাদমাধ্যমের সম্পাদক।

বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার বাকস্বাধীনতার ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ। আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার টকশোতে কথা বলা, পত্রিকায় কলাম লেখা ও মুক্তচিন্তাকে বাধাগ্রস্ত করার প্রয়াস। সম্পাদকরা মনে করেন, কথা বলার কারণে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা খুবই হাস্যকর। এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।’

বিবৃতিতে আনিস আলমগীরের নামে মামলাটিকে কাল্পনিক আখ্যা দিয়ে ১০ সম্পাদকের পক্ষ থেকে বলা হয়, মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুরও বাড়াবাড়ি।

বিবৃতিদাতা সম্পাদকরা রিমান্ডে আনিস আলমগীরের ওপর মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের আশঙ্কা প্রকাশ করে অবিলম্বে এ সাংবাদিকের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।

বিবৃতিদাতারা হলেন নাজমুল আহসান (সম্পাদক, পরিচয়), কৌশিক আহমেদ (সম্পাদক, বাঙালি), মাহফুজুর রহমান (সম্পাদক, বর্ণমালা), রতন তালুকদার (সম্পাদক, জন্মভূমি), ইব্রাহিম চৌধুরী (সম্পাদক-প্রথম আলো, উত্তর আমেরিকা), মনোয়ারুল ইসলাম (সম্পাদক,

নিউ ইয়র্ক কাগজ), শাহাব উদ্দিন সাগর (সম্পাদক, নবযুগ), এবিএম সালাহউদ্দিন আহমেদ (সম্পাদক, হককথা), ফরিদ আলম (সম্পাদক, মুক্তচিন্তা) ও এহসান জুয়েল (সম্পাদক-সাউথ এশিয়ান মেইল)।