কারণ জিজ্ঞেস করতেই চালকের নির্বিকার জবাব, তিনি নন, গাড়িটি চালাচ্ছিল তার কুকুর!
এসব কথায় অবশ্য শেষরক্ষা হয়নি। মাতাল চালকের ঠিকানা এখন কারাগার।
ঘণ্টায় ৩০ মাইল গতিবেগের রাস্তায় ৫২ মাইল গতিতে ছুটছিল গাড়িটি। এ কারণে সেটি থামায় পুলিশ।
এরপর কাছে গিয়ে দেখা যায়, তাড়াহুড়ো করে নিজের সিটে কুকুরকে বসিয়ে দিতে ব্যস্ত চালক। তিনি দাবি করে বসেন, কুকুর গাড়িটি চালানোর কারণেই গতির এমন গোলমাল।
স্প্রিংফিল্ড পুলিশ বিভাগ এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছে, গাড়ির চালক নেশাগ্রস্ত ছিলেন।
পুলিশ ডিপার্টমেন্টের এক বিবৃতিতে বলা হয়, গাড়িচালক অ্যালকোহল পান করেছেন কি না জানতে চাওয়ামাত্র তিনি দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে বেশি দূর যেতে পারেননি। গাড়ির ২০ গজের মধ্যেই তাকে গ্রেফতার করা হয়।
ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আন্ডার দ্য ইনফ্লুয়েন্সে গাড়ি চালনা, গ্রেফতারে বাধাদান এবং দ্রুত গতিতে গাড়ি চালানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।
জেলে পাঠানোর আগে তাকে হাসপাতালেও নেয়া হয়।
‘নির্দোষ’ ককুরটিকে অবশ্য এমন টানাহেঁচড়ায় পড়তে হয়নি। পুলিশ ডিপার্টমেন্ট খানিকটা মজা করে লিখেছে, ‘ওকে শুধু একটু সতর্ক করে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।’