চীনা প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের সঙ্গে শুক্রবার এক বৈঠকে ইয়েলেন বলেন, ‘আমরা সুস্থ অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতা চাই যা শুধু একপক্ষকে সুবিধা দেবে না। যা থেকে ন্যায্যভাবে উভয় দেশই উপকৃত হতে পারে।’
বৃহস্পতিবার চারদিনের সফরে বেইজিং পৌঁছান ইয়েলেন। এর ঠিক একদিন আগেই অ্যামেরিকা থেকে চিপসেট তৈরিতে ব্যবহৃত কাঁচামাল আমদানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করে বেইজিং।
শুক্রবার অ্যামেরিকান চেম্বার অফ কমার্সের একটি অনুষ্ঠানে ইউএস পণ্যের ওপর এ ধরনের নিষেধাজ্ঞার সমালোচনা করেন ইয়েলেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, তার সফর দুই প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগকে উত্সাহিত করবে।
ইয়েলেন যোগ করেন যে, ওয়াশিংটনের জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার কোনও পদক্ষেপ বৃহত্তর সম্পর্ককে অপ্রয়োজনীয়ভাবে বিপন্ন করে তুলবে না।
চারদিনের এ সফরে চাইনিজ প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের পাশাপাশি চায়নার অর্থমন্ত্রী লিউ হের সাথে ইয়েলেনের সাক্ষাতের কথা রয়েছে। সেক্রেটারি অফ স্টেইট অ্যান্টনি ব্লিনকেনের মতো চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে তার বৈঠক হবে সেটা এখনও নিশ্চিত নয়।